Here is the Dengue fever paragraph 200 words for class 10, SSC, and HSC students. You can achieve good marks by writing this paragraph on your exam paper.
Dengue Fever Paragraph 200 Words
Dengue fever is a mosquito-borne disease caused by the Aedes mosquito bite dengue virus. Symptoms of dengue fever usually begin 3 to 14 days after infection. Symptoms may include headache, high fever, vomiting, joint and muscle pain, and certain types of skin rashes. It usually takes two to seven days to recover. In some cases, the disease turns into a more severe dengue hemorrhagic fever. This results in bleeding, lowering of blood platelet levels, and leaking of blood plasma. Or, dengue shock syndrome results in dangerously low blood pressure.
Dengue is spread by several female species of Aedes mosquitoes, especially Aedes aegypti. The virus has five types; infection with one type gives lifelong immunity, but short-term resistance to the others. Infections with a different type increase the risk of severe complications. There are several tests to diagnose dengue fever, especially the presence of the virus or its RNA-resistant antibodies in the body.
Dengue fever vaccines have been developed in different countries which are effective only in patients who have been infected once. Avoiding Aedes mosquito bites is the main way to prevent dengue.
So to prevent the spread of Aedes mosquitoes, their habitat must be destroyed. In places where Aedes mosquitoes lay their eggs, especially water stuck in tree tubs, coconut shells, cups, roofs, etc. should be removed. Aedes mosquitoes usually bite in the morning and evening, during which time you must sleep with a mosquito net. Especially small children should always sleep under a mosquito net.
A person suffering from dengue fever should take more liquid food and get full rest. Doctors recommend taking paracetamol to reduce fever. Most of the time the patient has to give saline intravenously. Blood transfusions may be required if the patient’s condition is critical. No nonsteroidal anti-inflammatory and antibiotics should be taken.
In Bangladesh, many people die of dengue fever every year. We all need to be more aware in dengue prevention. The government is taking various steps to prevent dengue which is really commendable. If the steps are implemented properly, I hope that dengue prevention will be largely successful.
Dengue Fever Paragraph for Class 10, SSC, and HSC in Bangla
ডেঙ্গু জ্বর একটি মশা বাহিত রোগ যা এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সৃষ্টি হয়ে থাকে। ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলি সাধারণত সংক্রমণের ৩ থেকে ১৪ দিন পরে শুরু হয়। লক্ষণগুলির মধ্যে মাথাব্যথা, উচ্চ জ্বর, বমি, জয়েন্ট এবং পেশী ব্যথা এবং ত্বকের বিশেষ ধরনের ফুসকুড়ি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। সুস্থ হতে সাধারণত দুই থেকে সাত দিন সময় লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, রোগটি আরও মারাত্মক ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরে পরিণত হয়। যার ফলে রক্তপাত হয়, রক্তের প্লাটিলেটের মাত্রা কমে যায় এবং প্লাজমার নিঃসরণ ঘটে। অনেক সময়, ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমের ফলে নিম্নরক্তচাপ দেখা দেয়।
ডেঙ্গু এডিস জাতীয় বেশ কয়েকটি মহিলা প্রজাতির মশার দ্বারা ছড়ায়, বিশেষ করে এডিস ইজিপ্টি। ডেঙ্গু ভাইরাসের পাঁচটি ভেরিয়েন্ট রয়েছে। যদি কেউ কোন একটি ভেরিয়েন্ট দ্বারা সংক্রামিত হয় তবে রোগী সেই ভেরিয়েন্টের জন্য আজীবন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে। কিন্তু অন্য ভেরিয়েন্টগুলোর জন্য সাময়িক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। পরবর্তীতে ভিন্ন ভেরিয়েন্টের ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হলে রোগীর মারাত্মক জটিলতা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য কয়েক ধরনের টেস্টে রয়েছে, বিশেষ করে শরীরে ভাইরাসটি বা এর আরএনএ প্রতিরোধী এন্টিবডির উপস্থিতি।
বিভিন্ন দেশে ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধী টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে যা কেবল একবার সংক্রমিত হয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে কার্যকর। এডিস মশার কামড় এড়িয়ে চলাই মূলত ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায়।
তাই এডিস মশার বংশবিস্তার প্রতিরোধ করতে এদের আবাসস্থল ধ্বংস করতে হবে। যে সমস্ত জায়গাতে এডিস মশা ডিম পাড়ে বিশেষ করে গাছের টব, ডাবের খোলস, কাপ, ছাদ ইত্যাদিতে আটকে থাকা পানি অপসারণ করতে হবে। এডিস মশা সাধারণত সকাল এবং সন্ধ্যায় কামড়ায়, এ সময় ঘুমালে অবশ্যই মশারী টানিয়ে ঘুমাতে হবে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদেরকে সব সময় মশারীর ভেতরে শোয়াতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বেশি করে তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে। জ্বর কমাতে ডাক্তার প্যারাসিটামল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অধিকাংশ সময় রোগীর শিরায় স্যালাইন দিতে হয়। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে রক্ত দিতে হতে পারে। কোন ধরনের ননস্টেরয়েডাল প্রদাহপ্রশমী ও এন্টিবায়োটিক ওষুধ গ্রহণ করা যাবে না।
বাংলাদেশে প্রতি বছর ডেঙ্গু জ্বরে অসংখ্য মারা যায়। ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের সকলের আরও সচেতন হতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে যা সত্যিই প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে ডেঙ্গু প্রতিরোধ অনেকাংশেই সফল হবে বলে আশা করছি।